বৃহস্পতিবার, ২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ভোর ৫:৫৯

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
গাঁজা চাষে প্রচুর চাকরি, ডাকছে কানাডা

গাঁজা চাষে প্রচুর চাকরি, ডাকছে কানাডা

dynamic-sidebar

৯৫ বছর নিষিদ্ধ থাকার পর কয়েক মাস আগে আমোদ-প্রমোদের জন্য গাঁজা খাওয়াকে বৈধ ঘোষণা করেছে কানাডা সরকার। তাই সে দেশের বিভিন্ন জায়গায় গ্রিনহাউস তৈরি করে গাঁজা চাষ করার প্রবণতা বেড়েছে। কিন্তু চাষের জন্য উপযুক্ত কর্মী নেই সেখানে। অথচ গাঁজা চাষের সম্প্রসারণ ঘটায় প্রচুর কর্মীর চাহিদা রয়েছে।

পাঁচ বছর ধরে কানাডায় গাঁজা চাষ জনপ্রিয় হয়েছে। বৈধ ঘোষণা করার পর থেকে সেই চাষে আরও গতি এসেছে। কিন্তু দক্ষ কর্মীর অভাবে কিছুটা হলেও ধাক্কা খাচ্ছে এই চাষ। পাশাপাশি গ্রিন হাউসের প্রচণ্ড গরম কর্মীদের টিকে থাকার পক্ষে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

লেমিংটনের লাইসেন্স প্রাপ্ত একটি কোম্পানি আফরিয়া ইনকর্পোরেটেড গ্রিনহাউসেগাঁজা চাষ করে। সেজন্য ক্যারিবিয়ান দ্বীপ ও গুয়েতেমালা থেকে ৫০ জন কর্মীকে প্রাথমিকভাবে নিয়োগ করেছিল তারা। কিন্তু এক সপ্তাহ পরই আট জন কর্মী কাজ ছেড়ে চলে যান। এ ব্যাপারে ওই কোম্পানির চিফ এগ্‌জিকিউটিভ অফিসার ন্যুফেল্ড কর্মী জানিয়েছেন, ‘‘গরমকালে যখন গরম ও আর্দ্রতা চরমে থাকে তখন গ্রিন হাউসের মধ্যে কাজ করা খুবই কষ্টকর। ঠান্ডা হাওয়া চালিয়ে আমরা গরম কম করার চেষ্টা করি। কিন্তু জুলাই-অাগস্টে পরিস্থিতি খুবই কষ্টকর।’’

যথেষ্ট কর্মী না থাকায় ওই কোম্পানিটি প্রায় ১৪ হাজার গাঁজা গাছ নষ্ট করতে বাধ্য হয়েছিল। কানাডার প্রত্যেক কোম্পানির সমস্যা প্রায় একই রকমের। এবং সেটা মূলত দক্ষ কর্মীর।

কানাডার লাইসেন্স প্রাপ্ত গাঁজা চাষ করা কোম্পানিগুলো ২০১৭ অবধি প্রায় আড়াই হাজার কর্মী নিয়োগ করেছিল। কানাডার বিএমও ক্যাপিটাল মার্কেটের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এ বছর অক্টোবরের মাঝামাঝি সময় অবধি প্রায় সাড়ে তিন হাজার লোকের দরকার ছিল। সে দেশের লাইসেন্স প্রাপ্ত সবথেকে বড় কোম্পানি ক্যানোপি গ্রোথ কর্পোরেশনের ১ হাজার ২০০টি চাকরির পদ খালি পড়ে রয়েছে।

বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী, কানাডার গাঁজা চাষ করা প্রথম আটটি বড় কোম্পানি প্রায় ১ হাজার ৭০০ কর্মীকে নিয়োগ করবে। সে দেশের একটি ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা জানাচ্ছে, গাঁজা চাষ বৈধ হওয়ায় আগামী দিনে গাঁজা নিয়ে গবেষণা, নিষ্কাষণ ও ওইজাত দ্রব্য তৈরির জন্য প্রচুর লোক নিয়োগ করতে হবে। গাঁজা চাষ এবংসেই সম্পর্কিত শিল্পের বিস্তার আগামী এক বছরে প্রায় ১ লক্ষ ২৫ হাজার লোককে চাকরির ব্যবস্থা করবে।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net